কবিতা
ইঙ্গিতের আগুন
এমনতর লাল সন্ধ্যায় কে বাকুম বাক!
ঘোরের মধ্যে পিনিকবাতি কে পোড়ায় জীবন?
চোখ কেবলই গমগম আগুনের স্বাদ।
ডুপলেক্সরাত আয় ও আয়না দেখায়। নিপোষাক
গেরুয়া চাঁদকে নামানোর চেষ্টা করবেন না মহামতি।
হলুদাভ দাঁত বিজ্ঞাপনের মডেল অতএব বসন্তের গায়েহলুদ হোক।
ঘড়িতে তখন দুপুর থ্রিসাম
ডাবলডেকার আর জীবনের পার্থক্যে কে বেশি উত্তপ্ত মেরুসমেত গলে যাওয়ায়?
স্বপ্নগুণ কিংবা সুরব্যাঞ্জন
এমন পাত শেষে বেজে ওঠ বে(শরম)
সা রে গা মা… শরীর। তরল। মৃদঙ্গ
সুরের সমষ্টি নিয়ে আরো আরো দীপক।
একসাথে পোড়ো
পোড়াও—শেষতক জ্বলে ওঠো এলিডি বাল্ব
দৃশ্যত অধিক বাঁশির ছিদ্রপথ
এক একটা যোনি অথবা তার নিকট প্রতীক
ফু ও ফুৎকার
পৃথিবীর চোখে ঘুম নামুক, নেমে আসুক
কোন কারণে উহা স্বপ্নগুণ নইবেক!
আন্তঃরাষ্ট্রীয় জোকার
জোকারের হাসি রান্না হচ্ছে রাষ্ট্রীয় হেঁসেলে
বৈয়ামভর্তি ফুর্তি —
ন
বা
য়
ন
নিরাপত্তা নাকি নীরব হত্যা!
কিছুই পড়া গেলো না…
এমন রহস্যভর্তি ব্যাগের ভার ও ভর ভেঙে পড়ছে হা ড় ভা ঙা রাতে
ভাঙা ব্রীজকে জ্যোৎস্না দেখিও না
বরং জলের ছলাৎ শুনতে দাও
নদী কথা বলে ; মানুষের চেয়ে ভালো কথা বলে নদী!