কবিতা
সব্যসাচী মজুমদার
ভাদ্র বক যায়
ভাদ্র বক যায় ভাদ্র রোদ জোড়া
এমন বরষায় কে যেন ছাই !
আমার বরষায় অশ্রু নেই বলে
কে যেন ঢলে পড়ে! এতটা ছাই …
কে যেন দেহ খোঁজে কে যেন ফিরে আসে
সবুজ দুপুরের কুয়াশা হয়
যাওয়ার সারা গায়ে অল্প হাত রাখে
কিন্তু, তার হাতে অনিশ্চয়
মেঘের আরও নীচে আদর ভেসে গেল
আদরে পাখি ছিল, অবিশ্বাস…
এবং ঘরচিতি, লুপ্ত জনজাতি,
আকাশ ভরা এক কোমল সা…
কতটা ভিজে এল নয়নতারাসুখ !
সেটুকু জল চিনে ঘুমোক ভুল
স্পর্শ কাতরের এটুকু মলহার
এটুকু জনগণ ও ইস্কুল …
এক জীবনের অবিশ্বাসে
এক জীবনের অবিশ্বাসে
ও সংকেতে
যেসব আকাশ দেখতে পেলে
রাস্তা থেকে …
তার মতো কেউ সমান্তরাল বৃষ্টি হবে ?
হাতে হাতে ঘুরছে হলুদ
ঘুরছে রাখি
বৈরাগীটির সঙ্গে হাঁটার বৃষ্টি – বাদল
বনান্তরাল খুঁজতে গেল…
এই যে কুহক সঙ্গে এল
দরজা থেকে বাড়িয়ে দিল জল – বাতাসা …
এরপরও কেউ মৌন হল !
স্পর্শকাতর ?
মুণ্ডহীনের মতন লাগে এমৎ নীরব…
দলের ছায়া সরল বলেই ঘাস বেড়েছে
হাঁটতে এলে
এক জীবনই বসুন্ধরা
অশ্রুগড়ন …
