দেবযানী বসু

কবিতা

সোনালী জেলিফিশের অঞ্চল

সোনালী জেলিফিশের অঞ্চল
নভ হতে জন্ম সেটা পাতালগুহার জানা ছিল। সময়ে শাকসবজির বিকিরণে ধরা দেবে। নব নব রূপে প্রাণে শরীরে। স্থানীয় নাগচম্পারা এশিয়াডে গেছে। জিমখানার অআকখ পড়ে শুরু। পকেটে শুধু বাজার করার মতো টাকা। আমার মতো তবু আমার মতো নয় গল্পে জমে গেলে মজে গেলে হেজে গেলেও কেউ দেখার নেই। চাইনিজ নুডলসের আকারে রচিত বাক্যরা দুর্গ গড়ে তুলেছে। চাঁদকে শ্বশুরবাড়ি দিতে আসা নভজাতকরা আর নবজাতক নয়। অনেক পাকা শিকড় গজাল তাদের মুখে। সোনালী জেলিফিশের অঞ্চল। পাশেই জোছনা জেলিফিশের বাড়ি। তবু অনলাইন অর্ডার আসে যায়। খাবারের গন্ধমাখা কবিতায় কবির অর্পণমুখী হাত করকমল হয়ে ওঠে।

মুগ্ধজাতিকা

পূর্বনারী আর পূর্ব পুরুষ ডিঙিয়ে নদী আর মানুষের যাতায়াত। গতায়াত বলতে হলে থমকে যাই একটু। নক্ষত্ররা মরে আজকাল ভেসে উঠছে মরা মাছের ইঙ্গিতে। খবর ভেসে ওঠে আকাশে। বৃক্ষের পাতাই তো চোখ। বৃক্ষসমাজে সারাক্ষণ মৃত্যুর কোলাহল। এই সংবাদ ঘোটক বইতে চায় না। পিনহিল জুতোর কব্জায় পেট্রলঘোড়াটি। বহুবার হলুদ হাওয়ার গন্ডি কাটা পকেটে পড়েছি। তোমাদের বাতাস কি সু – স্মেলী? খাজুরাহো শরীর গড়া অক্ষর  সাজিয়েছিল একদিন স্বাগতামণি কলম। এখন উজান বায় রাজা ধর্ম ঈশ্বর ও পাছাফাটা পাৎলুন। প্রস্তরের হাসিও থাকে আর্তিও থাকে। খুঁজে নাও নাক্ষত্রিক ছলনায়।




সম্পর্কিত

মিনু মৃত্তিক

কবিতা মাথাটা হেলে রাখলে গড়িয়ে পড়ে তরল বীজ ১ মাথাটা ফাঁকা করে ফেলেছিতুমি রাগ কোরো নাশত চেষ্টা করেও কোনো দানাবিন্দু...

সুপ্রিয় সাহা

কবিতা ব্যালেন্স যে জানালায় বাতাস বেশি  সেখানে বৃষ্টির ছাঁটও আসে  উৎপলকুমার বসু তুমি আমার স্বপ্নে পাওয়া ড্রাগ স্পর্শ করি নেশার...

দেবযানী বসু

কবিতা সোনালী জেলিফিশের অঞ্চল সোনালী জেলিফিশের অঞ্চলনভ হতে জন্ম সেটা পাতালগুহার জানা ছিল। সময়ে শাকসবজির বিকিরণে ধরা দেবে। নব নব...

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top